বাংলাদেশের সংগীত অঙ্গনে ‘চ্যানেল আই সেরাকণ্ঠ’ প্রতিযোগিতা এক আলোচিত প্ল্যাটফর্ম, যা থেকে উঠে আসা বহু তরুণ শিল্পী সফল ক্যারিয়ার গড়েছেন। সেই ধারাবাহিকতায় ২০২৩ সালের ‘সেরাকণ্ঠ’ বিজয়ীদের মধ্যে অন্যতম হয়ে উঠে এসেছেন নারায়ণগঞ্জের মেয়ে সাবরিনা নওশিন টুশি। তার সঙ্গে সেরার খেতাব জিতেছেন জারিন, শিতাব ও অর্চি।
শৈশব থেকেই টুশি উপমহাদেশের কিংবদন্তি দুই কণ্ঠশিল্পী—রুনা লায়লা ও সাবিনা ইয়াসমিনের গান শুনে বড় হয়েছেন। সম্প্রতি এই দুই প্রিয় মানুষের একজন, সাবিনা ইয়াসমিনের সরাসরি সান্নিধ্যে আসার সুযোগ হয় তার। আর এ অভিজ্ঞতায় আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন তিনি।
টুশি বলেন, “আমার ছোটবেলা থেকেই অনুপ্রেরণা ছিলেন রুনা ম্যাম আর সাবিনা ম্যাম। তাদের গান গেয়েই নিজেকে তৈরি করেছি। আজ আমি সেরাকণ্ঠের মাধ্যমে তাদের কাছে যেতে পেরেছি, এটি আমার জীবনের অন্যতম আনন্দের মুহূর্ত। সাবিনা ম্যামের আশীর্বাদ ও দিকনির্দেশনা আমার সংগীতজীবনে আজীবন প্রেরণা হয়ে থাকবে।”
অনেক সংগীতশিল্পীর স্বপ্ন থাকে একবার হলেও এই কিংবদন্তিদের সামনে গান গাওয়ার বা তাদের কাছ থেকে আশীর্বাদ পাওয়ার। টুশির সেই স্বপ্ন পূরণ হয়েছে বলে মনে করছেন তার ভক্তরা। তারা মনে করছেন, তার এই সাফল্য নতুন প্রজন্মের শিল্পীদের জন্য অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে এবং বাংলা সংগীত আরও এগিয়ে যাবে এই পথেই।